Ads

পার্কভিউ হাসপাতালে মোবাইল কোর্ট পরিচালনায় সিভিল সার্জনের বাধা ও হুমকি

পার্কভিউ হাসপাতালে মোবাইল কোর্ট পরিচালনায় সিভিল সার্জনের বাধা ও হুমকি
ছবি সংগৃহীত।

চট্টগ্রামেবেসরকারী হাসপাতাল পার্ক ভিউ হাসপাতালে অনিয়মতদন্তে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা কালে জেলা সিভিলসার্জন ডাঃ জাহাঙ্গীর আলমমোবাইল কোর্ট পরিচালনাকারী জেলা প্রশাসনের নির্বাহীম্যাজিস্ট্রেট মাসুমা আখতারের হোয়াটসঅ্যাপ কলে হুমকি প্রদানও অভিযান পরিচালনায় বাঁধা প্রদানের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ ওক্ষোভ প্রকাশ করে এধরণের ঘটনাকে “সর্ষের ভেতর ভুত ” অভিহিতকরে অবিলম্বে এঘটনার সাথে জড়িতদের দৃষ্টান্তমুলকশাস্তি দাবি করেছেন দেশেরক্রেতা ভোক্তাদের জাতীয় প্রতিনিধিত্বকারী প্রতিষ্টান কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব ) চট্টগ্রাম নেতৃবন্দ।

৮ জুলাই গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে স্বাক্ষরকরেন ক্যাব কেন্দ্রিয় কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট এসএম নাজের হোসাইন , ক্যাব বিভাগীয় সাধারন সম্পাদক কাজী ইকবাল বাহারছাবেরী , ক্যাব চট্টগ্রাম মহানগর সভাপতি জেসমিন সুলতানা পারু , সাধারন সম্পাদক অজয় মিত্র শংকু , যুগ্ন সম্পাদক মোঃ সেলিম জাহাঙ্গীর , দক্ষিন জেলা সভাপতি আলহাজ্বআবদুল মান্নান , যুব ক্যাব মহানগরসভাপতি আবু হানিফ নোমান , পলিসি ইনফ্লুয়েন্স গ্রুপ চট্টগ্রামের সভাপতি কলামিস্ট মুসা খান , সদস্যসচিব আবু মোশারফ রাসেলও যুগ্ন সদস্য সচিব সাঈদুর রহমানমিন্টু প্রমুখ।

প্রাপ্ততথ্যে জানা যায় , ০৮জুলাই মঙ্গলবার দুপুর ২টার দিকে পার্কভিউহাসপাতালে জেলা প্রশাসনের নির্বাহীম্যাজিস্ট্রেট ও বাকলিয়া সার্কেলেরসহকারী কমিশনার (ভূমি ) মাসুমা আক্তার কণার নেতৃত্বে মোবাইলকোর্ট পরিচালনা করতে যান সদরসার্কেলের সহকারী কমিশনার (ভূমি ) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটইমরান মাহমুদ ডালিম ও পরিবেশ অধিদপ্তরেরসহকারী পরিচালক রোমানা আক্তার , সিভিল সার্জনের কর্মকর্তা ডা . শিব্বির আহমেদপ্রিন্স , মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণঅধিদপ্তরের কর্মকর্তা এবং ক্যাবের প্রতিনিধি     আবুহানিফ নোমানসহ অন্যান্যরা। অভিযানকালে পার্কভিউ হাসপাতালের নানান অনিয়ম ধরা পড়ে। টেস্টেরতালিকার মূল্য চার্টে অনেক টেস্টের নামউল্লেখ নেই। টেস্টের মূল্যতালিকা দৃশ্যমান স্থানে প্রদর্শিত ছিলো না। যাছোটখাটো ক্যালেন্ডারে ছিলো। হাসপাতালের রোগীদের খাবার প্রস্তুতকরণের জায়গা অর্থাৎ রান্নাঘর অপরিস্কার ও অপরিছন্ন , অস্বাস্থ্য -পরিবেশে রান্নার করার প্রমাণ পাওয়াযায়। রেফ্রিজারেটরে দীর্ঘদিন পড়ে থাকা মাংসও অনিরাপদ খোলা ভোজ্য তেলেরট্যাংক অভিযানকালে ধরা পড়ে। পাশাপাশিবিএসটিআই কর্তৃক অনুমোদনহীন দইয়ের সন্ধান পাওয়া যায়। যা রোগীদেরজন্য সম্পূর্ণ অনিরাপদ ও ঝুঁকিপূর্ণ।

অভিযানকালেহঠাৎ হোয়াটসঅ্যাপ ফোনকলে চট্টগ্রাম সিভিল সার্জন ডা . জাহাঙ্গীর আলমবাকলিয়া সার্কেলের এসিল্যান্ড ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিট্রেটকেউদ্দেশ্য করে উচ্চস্বরে বলেন , কার পারমিশনে পার্কভিউ হাসপাতালে অ চট্টগ্রামেবেসরকারী হাসপাতাল পার্ক ভিউ হাসপাতালে অনিয়মতদন্তে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা কালে জেলা সিভিলসার্জন ডাঃ জাহাঙ্গীর আলমমোবাইল কোর্ট পরিচালনাকারী জেলা প্রশাসনের নির্বাহীম্যাজিস্ট্রেট মাসুমা আখতারের হোয়াটসঅ্যাপ কলে হুমকি প্রদানও অভিযান পরিচালনায় বাঁধা প্রদানের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ ওক্ষোভ প্রকাশ করে এধরণের ঘটনাকে “সর্ষের ভেতর ভুত ” অভিহিতকরে অবিলম্বে এঘটনার সাথে জড়িতদের দৃষ্টান্তমুলকশাস্তি দাবি করেছেন দেশেরক্রেতা ভোক্তাদের জাতীয় প্রতিনিধিত্বকারী প্রতিষ্টান কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব ) চট্টগ্রাম নেতৃবন্দ।

৮ জুলাই গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে স্বাক্ষরকরেন ক্যাব কেন্দ্রিয় কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট এসএম নাজের হোসাইন , ক্যাব বিভাগীয় সাধারন সম্পাদক কাজী ইকবাল বাহারছাবেরী , ক্যাব চট্টগ্রাম মহানগর সভাপতি জেসমিন সুলতানা পারু , সাধারন সম্পাদক অজয় মিত্র শংকু , যুগ্ন সম্পাদক মোঃ সেলিম জাহাঙ্গীর , দক্ষিন জেলা সভাপতি আলহাজ্বআবদুল মান্নান , যুব ক্যাব মহানগরসভাপতি আবু হানিফ নোমান , পলিসি ইনফ্লুয়েন্স গ্রুপ চট্টগ্রামের সভাপতি কলামিস্ট মুসা খান , সদস্যসচিব আবু মোশারফ রাসেলও যুগ্ন সদস্য সচিব সাঈদুর রহমানমিন্টু প্রমুখ।

প্রাপ্ততথ্যে জানা যায় , ০৮জুলাই মঙ্গলবার দুপুর ২টার দিকে পার্কভিউহাসপাতালে জেলা প্রশাসনের নির্বাহীম্যাজিস্ট্রেট ও বাকলিয়া সার্কেলেরসহকারী কমিশনার (ভূমি ) মাসুমা আক্তার কণার নেতৃত্বে মোবাইলকোর্ট পরিচালনা করতে যান সদরসার্কেলের সহকারী কমিশনার (ভূমি ) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটইমরান মাহমুদ ডালিম ও পরিবেশ অধিদপ্তরেরসহকারী পরিচালক রোমানা আক্তার , সিভিল সার্জনের কর্মকর্তা ডা . শিব্বির আহমেদপ্রিন্স , মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণঅধিদপ্তরের কর্মকর্তা এবং ক্যাবের প্রতিনিধি   আবুহানিফ নোমানসহ অন্যান্যরা। অভিযানকালে পার্কভিউ হাসপাতালের নানান অনিয়ম ধরা পড়ে। টেস্টেরতালিকার মূল্য চার্টে অনেক টেস্টের নামউল্লেখ নেই। টেস্টের মূল্যতালিকা দৃশ্যমান স্থানে প্রদর্শিত ছিলো না। যাছোটখাটো ক্যালেন্ডারে ছিলো। হাসপাতালের রোগীদের খাবার প্রস্তুতকরণের জায়গা অর্থাৎ রান্নাঘর অপরিস্কার ও অপরিছন্ন , অস্বাস্থ্য -পরিবেশে রান্নার করার প্রমাণ পাওয়াযায়। রেফ্রিজারেটরে দীর্ঘদিন পড়ে থাকা মাংসও অনিরাপদ খোলা ভোজ্য তেলেরট্যাংক অভিযানকালে ধরা পড়ে। পাশাপাশিবিএসটিআই কর্তৃক অনুমোদনহীন দইয়ের সন্ধান পাওয়া যায়। যা রোগীদেরজন্য সম্পূর্ণ অনিরাপদ ও ঝুঁকিপূর্ণ।

অভিযানকালেহঠাৎ হোয়াটসঅ্যাপ ফোনকলে চট্টগ্রাম সিভিল সার্জন ডা . জাহাঙ্গীর আলমবাকলিয়া সার্কেলের এসিল্যান্ড ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিট্রেটকেউদ্দেশ্য করে উচ্চস্বরে বলেন , কার পারমিশনে পার্কভিউ হাসপাতালে অভিযান পরিচালনা করছেন। ওইসব দেখার দায়িত্বআমার। কোনো জরিমানা করবেননা। জরিমানা করা হলে আপনারবিরুদ্ধে আন্দোলন হবে। পাশাপাশি সিভিলসার্জনের প্রতিনিধিকেও তিনি ফোনকলে শাসান।পাশে দাড়িয়ে থাকা ক্যাবের প্রতিনিধিআবু হানিফ নোমান ও সদর সার্কেলেরএসিল্যান্ড এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট ইমরান মাহমুদ ডালিম ও অন্যান্যরা হতবাকহয়ে পড়েন। উক্ত অনিয়মসমূহ একসপ্তাহের মধ্যে সংশোধনের জন্য অভিযানের নেতৃত্বেথাকা বাকলিয়া সার্কেলের এসিল্যান্ড ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিট্রেটমাসুমা আক্তারের নিকট হাসপাতাল কর্তৃপক্ষেরপক্ষে জিএম তালুকদার জিয়াউররহমান মুচলেকা প্রদান করেন। পরিবেশ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা অত্র হাসপাতালে পরিবেশেরনিয়ম বিঘ্নিত হওয়ায় শোকজ নোটিশ প্রদানকরেন। ক্যাবের প্রতিনিধি আবু হানিফ নোমানজানান , মোবাইল কোর্ট পরিচালনাকালে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটকে ফোনকলে সিভিল সার্জনের এমন ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণনিন্দনীয়। একজন সরকারি কর্মকর্তাহয়ে সরকারি কাজে বাধা প্রদানকরা যা সরকারি আচরণবিধিনিয়মানুযায়ী চরমভাবে লঙ্ঘন করে। রাষ্ট্রীয় কাজেচট্টগ্রাম সিভিল সার্জনের এহেন নিন্দনীয় ওগর্হিত ভূমিকা এবং হস্তক্ষেপের প্রতিতিনি নিন্দা জানান। সুষ্ঠু তদন্তের সাপেক্ষে তার বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমুলক শাস্তির দাবি জানান।

এ ঘটনায় বিস্ময় প্রকাশ করে ক্যাব নেতৃবৃন্দবলেন , সিভিল সার্জনের অনুমতি নিয়ে কী তাহলেবেসরকারী হাসপাতাল ও ডায়গনিস্টকগুলি মানুষেরপকেট কাটছে আর স্বাস্থ্য বিভাগনিরব দর্শক। তারা মাসিক মাসোহারারভিত্তিতে এধরনের গলাকাটা বিল আদায় করছে।আর সরকারের অন্যকোন কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা নিতে গেলে সেখানেবাধা প্রদান করছে। তারা অবিলম্বে সিভিলসার্জনের এধরনের ঘটনার দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি দাবি করেন।ভিযান পরিচালনা করছেন। ওইসব দেখার দায়িত্বআমার। কোনো জরিমানা করবেননা। জরিমানা করা হলে আপনারবিরুদ্ধে আন্দোলন হবে। পাশাপাশি সিভিলসার্জনের প্রতিনিধিকেও তিনি ফোনকলে শাসান।পাশে দাড়িয়ে থাকা ক্যাবের প্রতিনিধিআবু হানিফ নোমান ও সদর সার্কেলেরএসিল্যান্ড এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট ইমরান মাহমুদ ডালিম ও অন্যান্যরা হতবাকহয়ে পড়েন। উক্ত অনিয়মসমূহ একসপ্তাহের মধ্যে সংশোধনের জন্য অভিযানের নেতৃত্বেথাকা বাকলিয়া সার্কেলের এসিল্যান্ড ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিট্রেটমাসুমা আক্তারের নিকট হাসপাতাল কর্তৃপক্ষেরপক্ষে জিএম তালুকদার জিয়াউররহমান মুচলেকা প্রদান করেন। পরিবেশ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা অত্র হাসপাতালে পরিবেশেরনিয়ম বিঘ্নিত হওয়ায় শোকজ নোটিশ প্রদানকরেন। ক্যাবের প্রতিনিধি আবু হানিফ নোমানজানান , মোবাইল কোর্ট পরিচালনাকালে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটকে ফোনকলে সিভিল সার্জনের এমন ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণনিন্দনীয়। একজন সরকারি কর্মকর্তাহয়ে সরকারি কাজে বাধা প্রদানকরা যা সরকারি আচরণবিধিনিয়মানুযায়ী চরমভাবে লঙ্ঘন করে। রাষ্ট্রীয় কাজেচট্টগ্রাম সিভিল সার্জনের এহেন নিন্দনীয় ওগর্হিত ভূমিকা এবং হস্তক্ষেপের প্রতিতিনি নিন্দা জানান। সুষ্ঠু তদন্তের সাপেক্ষে তার বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমুলক শাস্তির দাবি জানান।

এ ঘটনায় বিস্ময় প্রকাশ করে ক্যাব নেতৃবৃন্দবলেন , সিভিল সার্জনের অনুমতি নিয়ে কী তাহলেবেসরকারী হাসপাতাল ও ডায়গনিস্টকগুলি মানুষেরপকেট কাটছে আর স্বাস্থ্য বিভাগনিরব দর্শক। তারা মাসিক মাসোহারারভিত্তিতে এধরনের গলাকাটা বিল আদায় করছে।আর সরকারের অন্যকোন কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা নিতে গেলে সেখানেবাধা প্রদান করছে। তারা অবিলম্বে সিভিলসার্জনের এধরনের ঘটনার দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি দাবি করেন।




Ads

রামুতে ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশাচালকসহ নিহত ৪

রামুতে ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশাচালকসহ নিহত ৪
ছবি সংগৃহীত।


কক্সবাজারের রামুতে ট্রেনের ধাক্কায় চালকসহ অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত হয়েছেন। শনিবার (২ আগস্ট) দুপুরে উপজেলার রশিদ নগর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, রামু থেকে উপজেলার ভারোয়াখালী যাওয়ার পথে রশিদনগর রেলক্রসিং পার হওয়ার সময় কক্সবাজার এক্সপ্রেস ট্রেনের ধাক্কায় সিএনজিচালিত অটোরিকশার চালকসহ চার যাত্রী নিহত হয়েছেন। নিহত চালকের নাম হাবিবুল্লাহ (৪২)।


রামু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৈয়বুর রহমান জানান, দুর্ঘটনায় চারজন নিহত হয়েছেন। এদের মধ্যে দুজন নারী এ এক শিশু রয়েছে।




Ads

‘গরিব মানুষের জীবনের দাম নেই, মরলেও কেউ খোঁজ নেয় না’

‘গরিব মানুষের জীবনের দাম নেই, মরলেও কেউ খোঁজ নেয় না’
ছবি সংগৃহীত।


চট্টগ্রাম নগরীর কোতোয়ালি থানার রঙ্গম কনভেনশন হল ভবন থেকে পড়ে মারা গেছেন তিন শ্রমিক। পরিবারের কর্মক্ষম সদস্যদের হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন স্বজনরা। এমনকি তাদের কেউ খোঁজ-খবর নেয়নি বলেও অভিযোগ করেন তারা।

নিহত রাশেদের মামা রোকন উদ্দিন অভিযোগ করে বলেন, ‘যারা মারা গেছে সবাই দরিদ্র পরিবারের। পেটের দায়ে কাজ করতে এসেছে। গরিব মানুষের জীবনের কোনো দাম নেই আসলে। মরলেও কেউ খোঁজ নেয় না।’


এর আগে গত শুক্রবার (১৮ জুলাই) দুপুরে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত তিনজনের বাড়ি নোয়াখালী জেলায়। কর্মসূত্রে তারা চট্টগ্রাম বসবাস করতেন।

‘গরিব মানুষের জীবনের দাম নেই, মরলেও কেউ খোঁজ নেয় না’


মরদেহ নিতে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আসেন স্বজনরা। এসময় তাদের সঙ্গে কথা হয় জাগো নিউজের প্রতিবেদকের। এসময় নিহতদের স্বজনরা ভবনের মালিক ও কন্ট্রাক্টরের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন। তাদের দাবি, ভবনে কোনো নিরাপত্তা ছিল না। বিষয়টি বলার পরও তারা ব্যবস্থা নেয়নি।


নিহত হাসানের বোন আকলিমা বেগম বলেন, ‘আমার ভাই ওদের এখানে কয়েক মাস ধরে কাজ করছিল। তাদের কাজ করার মাচা নড়বড়ে ছিল। সেটা তাদের জানালেও তারা কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। এমনকি তাদের কয়েক দিনের বেতন বাকি ছিল। টাকা চাইলে বলা হয়, কাজ না করলে টাকা দেবে না। ফলে নিরুপায় হয়ে তারা কাজে যায় এবং দুর্ঘটনা ঘটে। আমার ভাই হত্যার বিচার চাই। তারা নিরাপত্তা ব্যবস্থা ঠিকমতো রাখলে এমনটি ঘটতো না।’

নিহত ফখরুলের প্রতিবেশী এনায়েত বলেন, ‘তিনজন মানুষ মারা গেলো অথচ কর্তৃপক্ষ কোনো খবরও রাখেনি। এমনকি আমরা যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছি, কিন্তু তারা কোনো সাড়া দেয়নি।’


অভিযোগ করে নিহত রাশেদের মামা রোকন উদ্দিন বলেন, ‘আমরা খবর পাই দুপুর ১২টার দিকে। খবর পেয়ে মেডিকেলে চলে আসি। রাত পর্যন্ত ভবনের মালিক পক্ষ, ডেভেলপার বা কেউ খবর নেয়নি।’




Ads

চট্টগ্রামে বসতঘরে মিলল ১ লাখ পিস ইয়াবা, নারী আটক

চট্টগ্রামে বসতঘরে মিলল ১ লাখ পিস ইয়াবা, নারী আটক
ছবি সংগৃহীত।



চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার রায়পুর এলাকা থেকে এক লাখ পিস ইয়াবাসহ মনোয়ারা বেগম (৪৩) নামে এক নারীকে আটক করেছে র‍্যাব।


বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) রাতে উপজেলার দক্ষিণ পরুয়াপাড়ার আনোয়ার মাঝির বাড়িতে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।

উদ্ধার হওয়া মাদকের আনুমানিক মূল্য প্রায় ৩ কোটি টাকা।


র‌্যাব জানায়, রায়পুরের দক্ষিণ পরুয়াপাড়া এলাকার একটি বসতঘরে বিপুল পরিমাণ ইয়াবা মজুতের তথ্য পেয়ে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। এসময় মনোয়ারার তথ্যমতে ঘরের বারান্দায় খাটের নিচে রাখা ব্যাগ থেকে বিশেষভাবে ১০টি প্যাকেট উদ্ধার করা হয়। প্যাকেটগুলোতে মোট ১ লাখ পিস ইয়াবা পাওয়া যায়।

চট্টগ্রাম র‌্যাবের সিনিয়র সহকারী পরিচালক এম. আর. এম মোজাফ্ফর হোসেন বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আটক মনোয়ারা জানান, তিনি ও তার পরিবারের সদস্যরা দীর্ঘদিন ধরে কক্সবাজার জেলার মায়ানমার সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে ইয়াবা সংগ্রহ করে। পরবর্তীতে এগুলো চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় পাইকারি ও খুচরা দরে বিক্রি করা হয়। আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য উদ্ধার হওয়া ইয়াবাসহ তাকে আনোয়ারা থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।



দৈনিক সাম্পান

Latest News

ক্যাটাগরি