Ads

মাতৃত্বকালীন ছুটি নিয়ে শিক্ষিকাকে হয়রানি করা সেই শিক্ষা কর্মকর্তাকে বদলি

মাতৃত্বকালীন ছুটি নিয়ে শিক্ষিকাকে হয়রানি করা সেই শিক্ষা কর্মকর্তাকে বদলি
ছবি সংগৃহীত।


চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষিকাকে মাতৃত্বকালীন ছুটি নিয়ে হয়রানির জেরে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা (টিইও) আবদুর রহমান ভূঁইয়াকে বদলি করা হয়েছে।


৯ জুলাই প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আদেশে প্রশাসনিক কারণে তাকে কক্সবাজারের ঈদগাঁও উপজেলায় বদলি করা হয়েছে। পরবর্তীতে বিষয়টি জানাজানি হয়। আদেশে বলা হয়, তাকে ১৫ জুলাইয়ের মধ্যে দায়িত্ব হস্তান্তর করতে। অন্যথায় ১৬ জুলাই থেকে তিনি তাৎক্ষণিক অবমুক্ত বলে গণ্য হবেন।

ভুক্তভোগী ওই শিক্ষিকার নাম নাজনীন নাহার। তিনি আনোয়ারা মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক। ২০২৪ সালের জুন মাসে ভারতের চেন্নাই থেকে চিকিৎসা শেষে দেশে ফেরেন তিনি। কিছুদিন পর জানতে পারেন, তিনি যমজ সন্তান গর্ভে নিয়েছেন। চিকিৎসকেরা পুরো গর্ভাবস্থায় পূর্ণ বিশ্রামের পরামর্শ দেন। এরপর জুন থেকে নভেম্বর পর্যন্ত কয়েক দফায় ছুটির আবেদন করেন নাজনীন। কিন্তু উপজেলা শিক্ষা অফিসার এসব আবেদন আমলে না নিয়ে ছুটি অনুমোদন করেননি। এমনকি অফিস আদেশ জারি না হওয়ায় কয়েক মাসের বেতন ও বিলও আটকে যায়।


গত ১৬ মে ‘মাতৃত্বকালীন ছুটি নিয়ে প্রাথমিক শিক্ষিকাকে হয়রানির অভিযোগ’ শিরোনামে ঢাকা পোস্টে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। শিক্ষিকা নাজনীন নাহার বলেন, নিউজের পরপরই প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে বিষয়টি খোঁজ নেওয়া হয়। বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তারাও খবরাখবর নেয়। অভিযোগ আমলে নিয়ে আমার ছুটি অনুমোদন করা হয় এবং বেতনভাতাও পরিশোধ করা হয়।




Ads

বদলির আদেশ উপেক্ষা করে পদুয়ায় বহাল ফরেস্টার মামুন মিয়া

বদলির আদেশ উপেক্ষা করে পদুয়ায় বহাল ফরেস্টার মামুন মিয়া
ছবি সংগৃহীত।

চট্টগ্রাম দক্ষিণ বন বিভাগের অধীন পদুয়া রেঞ্জের ফরেস্টার মামুন মিয়ার বিরুদ্ধে একাধিক দুর্নীতি, অনিয়ম ও স্বজনপ্রীতির অভিযোগ উঠলেও, বদলির আদেশ কার্যকর হয়নি। বন অধিদপ্তর থেকে তাকে বরিশালের কোস্টাল রিজিয়নে বদলি করা হলেও দীর্ঘ সময় পেরিয়ে গেলেও তিনি পুরনো কর্মস্থলেই বহাল রয়েছেন।
বিশ্বস্ত সূত্র জানিয়েছে, মামুন মিয়া চট্টগ্রাম অঞ্চলের বন সংরক্ষক (ঈ.ঋ.) মোল্লা রেজাউল করিমের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত এবং বন বিভাগের আলোচিত ‘চাঁদা সমন্বয়কারী বলয়ের’ সক্রিয় সদস্য। এই প্রভাবশালী বলয়ের সহায়তায় বদলির আদেশের বিরুদ্ধে সচিবালয় পর্যন্ত তদবির চালানো হচ্ছে। এমনকি সচিবের ওপর ‘মনস্তাত্ত্বিক চাপ’ সৃষ্টির অভিযোগও উঠেছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, ফরেস্টার মামুন মিয়া দায়িত্বে থাকার সময় রিজার্ভ বনভূমি থেকে গাছ পাচার, স’মিলে অবৈধ কাঠ সরবরাহ, বন মামলার ভয় দেখিয়ে অর্থ আদায়—এসব হয়ে উঠেছিল নিত্যদিনের চিত্র। বারবার অভিযোগ উঠলেও কার্যকর ব্যবস্থা নেয়নি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
সরকারি চাকরি আচরণ বিধিমালা অনুযায়ী, বদলি আদেশ অমান্য করাকে গুরুতর অসদাচরণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কিন্তু মামুন মিয়া বদলি না হয়ে এখনো পদুয়ায় বহাল থাকায় এ প্রশ্ন উঠেছে—প্রশাসনের নির্দেশ উপেক্ষা করার সুযোগ কে বা কারা তৈরি করে দিয়েছে?
এই প্রসঙ্গে যোগাযোগ করা হলে চট্টগ্রাম দক্ষিণ বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন সাংবাদিকদের জানান, “অন্য কেউ আসলে, সে চলে যাবে।” তবে জানা গেছে, তিনিই বদলির আদেশ বাতিলের জন্য সুপারিশপত্র দিয়েছেন। এই ধরনের সুপারিশ সরকারি কর্মচারী আচরণ বিধিমালার ৩(খ) ও ৫ ধারা অনুযায়ী “প্রভাব বিস্তারমূলক অনুপযুক্ত আচরণ” হিসেবে গণ্য ।
স্থানীয় পরিবেশবাদীরা বলছেন, “যেখানে বদলি হয় প্রশাসনিক স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার প্রতীক হিসেবে, সেখানে প্রভাব খাটিয়ে নিজ সুবিধাজনক পোস্টিং ধরে রাখার প্রবণতা গোটা কাঠামোকেই দুর্বল করে দিচ্ছে।” তারা মনে করেন, একজন কর্মকর্তার বদলি ঠেকাতে পুরো কাঠামো নীরব থাকলে প্রশ্ন উঠতেই পারে—আসলে কে নিয়ন্ত্রণ করছে বন বিভাগকে? নীতিনির্ধারক, না কি নেপথ্যের অদৃশ্য শক্তি? এই বিষয়ে কয়েকবার কল করেও মামুন মিয়ার সাথে যোগাযোগ স্থাপন সম্ভব হয়নি।

 




Ads

রাঙ্গুনিয়ায় দিনমজুরকে প্রকাশ্যে গুলি করে খুন করেছে সন্ত্রাসীরা

রাঙ্গুনিয়ায় দিনমজুরকে প্রকাশ্যে গুলি করে খুন করেছে সন্ত্রাসীরা
ছবি সংগৃহীত।
রাঙ্গুনিয়ায় এক দিনমজুরকে প্রকাশ্যে গুলি করে খুন করেছে সন্ত্রাসীরা। উপজেলার পদুয়া ইউনিয়নের মোবারক আলী টিলা এলাকায় বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) বিকালে এই ঘটনা ঘটে। 
 
তার নাম মো. রাসেল (২৫)। সে ওই এলাকার মোহাম্মদ আলীর ছেলে। 
 
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নিহত রাসেল এক বছর আগে প্রবাস থেকে এসেছিলেন। মোবারক আলী টিলা এলাকায় বৃহস্পতিবার বিকালে একদল সন্ত্রাসী তাকে প্রকাশ্যে একাধিক গুলি করে এবং কুপিয়ে হত্যা করে পাশের ধানি জমিতে ফেলে চলে যায়। 
 
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে দক্ষিণ রাঙ্গুনিয়া থানার ওসি সাব্বির মোহাম্মদ সেলিম জানান, তার শরীরে একাধিক শর্টগানের গুলির চিহ্ন এবং একাধিক ধারালো অস্ত্রের সাহায্যে কুপিয়ে যখম করার চিহ্ন রয়েছে। তবে ঘটনাস্থলে আশেপাশে একাধিক দোকান থাকলেও এই ব্যাপারে কেউ মুখ খুলছে না। লাশটি উদ্ধার করা হয়েছে। ঘটনাটি অধিকতর তদন্ত করে এই ব্যাপারে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান তিনি।
 



Ads

দেশের অখণ্ডতা রক্ষায় নবীন সৈনিকেরা প্রয়োজনে জীবন দেবে : বিজিবি ডিজি

দেশের অখণ্ডতা রক্ষায় নবীন সৈনিকেরা প্রয়োজনে জীবন দেবে : বিজিবি ডিজি
ছবি সংগৃহীত।


বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক (ডিজি) মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী বলেছেন, দেশ মাতৃকার অখণ্ডতা রক্ষায় নবীন সৈনিকেরা প্রয়োজনে তাদের জীবন দেবে, তবু দেশের এক ইঞ্চি মাটি হাতছাড়া হতে দেবে না।


তিনি বলেছেন, নবীন সৈনিকেরা কখনো দেশবাসীকে হতাশ ও নিরাশ করবে না। তাদের দেওয়া নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তাই দেশের মানুষের নির্বিঘ্ন ঘুম নিশ্চিত করবে।

বিজিবির ১০৩তম রিক্রুট ব্যাচের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ আজ (বৃহস্পতিবার) চট্টগ্রামের সাতকানিয়ার বায়তুল ইজ্জতে বিজিবির ঐতিহ্যবাহী প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান বর্ডার গার্ড ট্রেনিং সেন্টার এন্ড কলেজের (বিজিটিসিএন্ডসি) বীর উত্তম মজিবুর রহমান প্যারেড গ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বিজ্ঞাপন


এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে নবীন সৈনিকদের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ পরিদর্শন ও অভিবাদন গ্রহণ শেষে বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। এ সময় বিজিটিসিএন্ডসির কমান্ড্যান্ট ব্রিগেডিয়ার জেনারেল গাজী নাহিদুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন।

সকাল সাড়ে ৯টায় বিজিবি মহাপরিচালককে সশস্ত্র সালাম প্রদানের মধ্য দিয়ে ১০৩তম রিক্রুট ব্যাচের নবীন সৈনিকদের শপথ গ্রহণ ও প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়।


অভিবাদন গ্রহণ শেষে বিজিবি ডিজি নবীন সৈনিকদের উদ্দেশ্যে দিক-নির্দেশনামূলক বক্তব্য প্রদান করেন।

বক্তব্যের শুরুতে বিজিবি মহাপরিচালক ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে জীবন উৎসর্গকারী তৎকালীন ইপিআরের ৮১৭ জন অকুতোভয় বীর শহীদদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন। একইসাথে ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শহীদ সকল ছাত্র-জনতাকেও শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন এবং আহতদের আশু আরোগ্য কামনা করেন।

বিজিবি মহাপরিচালক বলেন, ‘সীমান্তের অতন্দ্র প্রহরী’ খ্যাত এই বাহিনী বাংলাদেশের ৪ হাজার ৪২৭ কিলোমিটার সুদীর্ঘ সীমান্ত সুরক্ষাসহ সীমান্ত ভূমি ও সম্পদের নিরাপত্তা বিধান, মাদক ও অস্ত্রসহ অন্যান্য অবৈধ পণ্যের চোরাচালান প্রতিরোধ, নারী ও শিশু পাচার রোধসহ যেকোনো ধরনের আন্তঃসীমান্ত অপরাধ দমনে দক্ষতার স্বাক্ষর রেখে চলেছে। শুধু তাই নয়, দেশের অভ্যন্তরীণ আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তার ক্ষেত্রেও বিজিবি অত্যন্ত বিশ্বস্ততা ও সুনামের সাথে দায়িত্ব পালনে সক্ষম হচ্ছে।

বিজিবি মহাপরিচালক ‘মনোবল, ভ্রাতৃত্ববোধ, শৃঙ্খলা ও দক্ষতা’ বিজিবির এই চারটি মূলমন্ত্রে উদ্বুদ্ধ ও অনুপ্রাণিত হয়ে নবীন সৈনিকদের অর্পিত যেকোনো দায়িত্ব সুশৃঙ্খল ও সুচারুরূপে পালনের নির্দেশ দেন।

তিনি বলেন, শৃঙ্খলা হচ্ছে সৈনিক জীবনের অলংকার। আদেশ ও কর্তব্য পালনে যে কখনো পিছপা হয় না, সেই প্রকৃত সৈনিক। সততা, বুদ্ধিমত্তা, নির্ভরযোগ্যতা, আনুগত্য, তেজ ও উদ্দীপনা একটি বাহিনীর শৃঙ্খলা ও পেশাগত দক্ষতার মাপকাঠি। নবীন সৈনিক হিসেবে এই সকল পেশাগত ও চারিত্রিক গুণাবলি অর্জন করতে হবে। তাহলেই কেবল পূর্বসূরীদের যোগ্য উত্তরসূরী হিসেবে দেশের সেবায় নিজেদের নিয়োগ করতে পারবে।

নবীন নারী সৈনিকদের উদ্দেশে বিজিবি মহাপরিচালক বলেন, বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে মহিয়সী নারীদের অংশগ্রহণ, অবদান ও আত্মত্যাগ অবিস্মরণীয়। আজ নারীরা বিভিন্ন অঙ্গনে যথাযথ যোগ্যতা ও কর্মদক্ষতার স্বাক্ষর রেখে চলেছে। আজ নবীন নারী সৈনিকরা দেশ মাতৃকার স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় দৃপ্ত শপথ নিয়ে সৈনিক জীবনে প্রবেশ করতে যাচ্ছে। নবীন নারী সৈনিকরা বিজিবির সার্বিক কর্মকাণ্ড পরিচালনায় আরও গতিশীল ভূমিকা রাখাসহ বাহিনীর সুনাম-সুখ্যাতি বৃদ্ধিতে সততা, নিষ্ঠা ও দক্ষতার সাথে নিরলসভাবে কাজ করবে।

বিজিবি মহাপরিচালক নবীন সৈনিকদের কুচকাওয়াজের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেন। তিনি তাদের স্মরণ করিয়ে দেন যে, বৃহত্তর কর্মজীবনে কাজের ব্যাপ্তি ও পরিধি আরও বিস্তৃত হবে। নবীন সৈনিকরা যখন সীমান্তে নিয়োজিত থাকবে তখন তাদের সততা, নিষ্ঠা ও পেশাগত দক্ষতার ওপরই নির্ভর করবে এ বাহিনীর ভাবমূর্তি ও গৌরব।


সবশেষে তিনি নবীন সৈনিকদের সর্বাঙ্গীন মঙ্গল এবং বিজিবির উত্তরোত্তর সাফল্য ও অব্যাহত অগ্রযাত্রা কামনা করেন। বক্তব্য প্রদান শেষে বিজিবি মহাপরিচালক ১০৩তম রিক্রুট ব্যাচের সেরা চৌকস রিক্রুট হিসেবে ১ম স্থান অধিকারী বক্ষ নম্বর-৫৭৪ সাইফ মিয়া এবং অন্যান্য বিষয়ে সেরা সৈনিকদের হাতে তাদের সফলতার জন্য ক্রেস্ট তুলে দেন।

এরপর নবীন সৈনিকদের চৌকসদল কর্তৃক বিজিবি মহাপরিচালককে সশস্ত্র সালাম প্রদানের মাধ্যমে কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়। পরিশেষে বিজিবির প্রশিক্ষিত সদস্যদের অংশগ্রহণে আকর্ষণীয় ট্রিক ড্রিল এবং বিজিবির সুসজ্জিত বাদকদল কর্তৃক মনোজ্ঞ ব্যান্ড ডিসপ্লে প্রদর্শন করা হয়।

উল্লেখ্য, ১০৩তম রিক্রুট ব্যাচের মৌলিক প্রশিক্ষণ গত ২৬ জানুয়ারি শুরু হয়। দীর্ঘ ২৪ সপ্তাহের কঠোর ও কষ্টসাধ্য প্রশিক্ষণ সফলতার সাথে সম্পন্ন করে ৬৫৮ জন পুরুষ ও ৩৬ জন নারী সর্বমোট ৬৯৪ জন রিক্রুট আজ সমাপনী কুচকাওয়াজের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে শপথ গ্রহণ করে সৈনিক জীবনে পদার্পন করলো ।

প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে বিজিবির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার অঞ্চলের সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসন ও পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, জনপ্রতিনিধি, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।



দৈনিক সাম্পান

Latest News

ক্যাটাগরি