Ads

লঙ্কানদের ৯-১ গোলে উড়িয়ে দিলো বাংলাদেশ

লঙ্কানদের ৯-১ গোলে উড়িয়ে দিলো বাংলাদেশ
ছবি সংগৃহীত।



সাফ অনূর্ধ্ব-২০ চ্যাম্পিয়নশিপে পরিষ্কার ফেভারিট হিসেবে খেলতে নেমেছে স্বাগতিক বাংলাদেশ। আগেরদিন প্রতিপক্ষ তিন দলই তাদের সমীহ করার কথা জানিয়েছিল। আজ (শুক্রবার) টুর্নামেন্টের প্রথম ম্যাচেও সেই প্রমাণ মিলেছে কিংস অ্যারেনায়। শ্রীলঙ্কান মেয়েদের বিপক্ষে প্রথমার্ধেই ৩-০ গোলে এগিয়ে ছিল বাংলাদেশ। শেষপর্যন্ত আফিদা খন্দকারের দল তাদের ৯-১ ব্যবধানে উড়িয়ে দিয়েছে। হ্যাটট্রিক করেছেন মোসাম্মৎ সাগরিকা।


বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় আজ থেকে শুরু হয়েছে অনূর্ধ্ব-২০ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ। টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী হয় বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার ম্যাচ দিয়ে। দক্ষিণ এশিয়ার নারী ফুটবলে বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠত্ব আগেই ছিল। কিছুদিন আগেই তারা নারী এশিয়া কাপে প্রথমবারের মতো জায়গা নিশ্চিত করে। সেই সিনিয়র দলের আটজন অ-২০ দলেও রয়েছেন। ফলে স্বাগতিক বাংলাদেশের বয়সভিত্তিক সাফে শ্রীলঙ্কাকে বড় ব্যবধানে হারানো স্বাভাবিকই।

লঙ্কানদের বিপক্ষে সাগরিকার হ্যাটট্রিক, মুনকি আক্তারের জোড়া গোল এবং স্বপ্না রানী, রুপা, শান্তি মার্দি ও শিখা আক্তার একটি করে গোল করেছেন। ৯০ মিনিট শেষে ইনজুরি সময়ে শ্রীলঙ্কা এক গোল পরিশোধ করে।

মিয়ানমারে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ২৩ জনের আটজনকেই এই ম্যাচের একাদশে রাখেন কোচ পিটার বাটলার। লঙ্কানরা বাংলাদেশের আক্রমণ সামলাতেই বেশি ব্যস্ত ছিল। ম্যাচের দ্বিতীয় মিনিটে ফ্রি-কিক থেকে দারুণ এক গোলে বাংলাদেশকে এগিয়ে দেন স্বপ্না রানী। চতুর্থ মিনিটে বাঁ প্রান্ত দিয়ে এগিয়ে গিয়ে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন মুনকি আক্তার। ৩৭ মিনিটে সিনহা জাহান শিখার ক্রস আটকাতে এগিয়ে আসেন থারুশিকা। বল তার পায়ের ফাঁক দিয়ে চলে যায় সাগরিকার কাছে। গোল করতে কোনো ভুল করেননি এই ফরোয়ার্ড।
বিরতির পর অধিনায়ক আফিদা খন্দকারসহ তিনজনকে উঠিয়ে নেন কোচ বাটলার। এতে অবশ্য বাংলাদেশের খেলার ধার কমেনি মোটেও। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই সাগরিকার কাটব্যাকে গোলমুখে আনমার্কড থাকা মুনকি গোল করেন। ৫০ মিনিটে বাঁ দিক থেকে আসা ক্রস দারুণ প্লেসিং শটে জালে জড়ান শিখা। তিন মিনিট পর একক প্রচেষ্টায় এগিয়ে বক্সে ঢুকে নিচু শটে ব্যবধান বাড়ান সাগরিকা।

ফযধশধঢ়ড়ংঃ

পাঁচ মিনিট পর পূজার কাট ব্যাকে প্লেসিং শটে হ্যাটট্রিক পূরণ করেন এই ফরোয়ার্ড। ৮৩ মিনিটে রুপা বাংলাদেশের হয়ে অষ্টম গোল করেন। ইনজুরি সময়ে শ্রীলঙ্কার লালিয়ান এক গোল শোধ দেন। শেষ বাঁশি বাজার আগমুহূর্তে বাংলাদেশের হয়ে শেষ গোলটি করেন শান্তি। 




Ads

বড় জয়ে সিরিজে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

বড় জয়ে সিরিজে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
ছবি সংগৃহীত।


সাম্প্রতিক সময়ে টি-টোয়েন্টিতে ধারবাহিকভাবে ব্যর্থ বাংলাদেশি ব্যাটাররা। অবশেষে সেই বৃত্ত থেকে বেরিয়ে আসলেন লিটন দাস-শামীম হোসেনরা। ফলে ১৭৭ রানের পুঁজি পায় বাংলাদেশ। ব্যাটিংয়ের পর বোলিংয়েও লঙ্কানদের চেপে ধরে টাইগাররা। তাতে একশর আগেই অলআউট লঙ্কানরা। ৮৩ রানের জয়ে সিরিজে সমতা ফিরিয়েছে বাংলাদেশ।
টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৭৭ রান সংগ্রহ করে বাংলাদেশ। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৭৬ রান করেন লিটন। এ ছাড়া ৪৮ রান করেছেন শামীম। জবাবে খেলতে নেমে ১৫ ওভার ২ বলে ৯৪ রানে অলআউট হয় শ্রীলঙ্কা।


নতুন বলে বাংলাদেশকে ভালো শুরু এনে দেন দুই পেসার শরীফুল ইসলাম ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন। তাদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে চাপে পড়ে রান আউটের শিকার হয়েছেন কুশল মেন্ডিস। ৫ বলে ৮ রান করেছেন তিনি।

এরপরই যেন আগুন ঝরান বাংলাদেশি পেসাররা। পাওয়ার প্লের মধ্যেই তুলে নেন ৪ উইকেট। ৩০ রানের মধ্যেই টপ অর্ডারের চার ব্যাটারকে হারিয়ে শুরুতেই বিপাকে পড়ে শ্রীলঙ্কা। সেখান থেকে আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে একশর আগেই অলআউট হয়।
বাংলাদেশের হয়ে ১৮ রানে ৩ উইকেট পেয়েছেন রিশাদ হোসেন। এ ছাড়া দুটি করে উইকেট পেয়েছেন সাইফউদ্দিন ও শরীফুল।

এর আগে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে মোটেও ভালো শুরু করতে পারেনি বাংলাদেশ। ইনিংসের প্রথম ওভারেই সাজঘরে ফেরেন পারভেজ হোসেন ইমন। রানের খাতা খোলার আগেই তিন বলে শূন্য রানে বোল্ড হয়ে গেছেন ইমন।

পরের ওভারেই ফেরেন আরেক ওপেনার তানজিদ তামিম। বিনুরা ফার্নান্দোর অফ স্টাম্পের সামান্য বাইরের গুড লেংথের বলে ড্রাইভ করতে গিয়েছিলেন তামিম। তবে তা তার ব্যাটে ঠিকঠাক লাগেনি। শর্ট থার্ডম্যানে দাঁড়ানো কুশাল পেরেরা দারুণ এক ক্যাচ নেন। ৮ বলে ৫ রান করেছেন এই ওপেনার।

ঝযধসরস ঐড়ংংধরহ পযড়ঢ়ং ড়হব ধধিু ঝৎর খধহশধ াং ইধহমষধফবংয, ২হফ ঞ২০ও, উধসনঁষষধ, ঔঁষু ১৩, ২০২৫

চারে নেমে দলের হাল ধরেন হৃদয়। লিটনের সঙ্গে তার ৬৯ রানের জুটিতে ঘুরে দাঁড়ায় বাংলাদেশ। ২৫ বলে ৩১ রান করে হৃদয় ফিরলে ভাঙে সেই জুটি।

সাম্প্রতিক সময়ে সাদা বলের ক্রিকেটে ব্যাট হাতে বেশ ভুগছেন লিটন দাস। ধারবাহিক ব্যর্থতায় অধিনায়কের একাদশে অন্তর্ভুক্তি নিয়েও প্রশ্ন উঠছিল! অবশেষে রানের দেখা পেলেন তিনি।  তিনে নেমে দলের হাল ধরেন। ৭ রানে দুই উইকেট হারানোর পরও লিটন ইতিবাচক ব্যাটিং করেছেন। ৩৯ বলে পেয়েছেন ব্যক্তিগত ফিফটির দেখা। ১৩ ইনিংস পর এই সংস্করণে ফিফটি পেলেন তিনি। সবমিলিয়ে ৫০ বলে করেছেন ৭৬ রান।

পাঁচে নেমে ব্যর্থ মিরাজ। তবে লোয়ার মিডল অর্ডারে দুর্দান্ত ব্যাটিং করেছেন শামীম। ২৭ বলে করেছেন ৪৮ রান। তাতে বড় সংগ্রহ পেয়েছে বাংলাদেশ।




Ads

মধ্যরাতে হাতিরঝিলে আফঈদা-ঋতুপর্ণাদের সংবর্ধনা দিলো বাফুফে

মধ্যরাতে হাতিরঝিলে আফঈদা-ঋতুপর্ণাদের সংবর্ধনা দিলো বাফুফে
ছবি সংগৃহীত।

এশিয়ান কাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে রোববার দিনগত রাত দুইটার দিকে দেশে ফিরেছে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। রাতেই তাদের সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে রাজধানীর হাতিরঝিলের আম্ফি থিয়েটারে।

রাতে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর সেখান থেকে নারী ফুটবল দলকে সরাসরি হাতিরঝিলে নিয়ে যাওয়া হয়। রাত ৩টা ১৫ মিনিটে আফঈদারা অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছালে তাদের ফুলের তোড়া দিয়ে অভ্যর্থনা জানান বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফ) নির্বাহী কমিটির সদস্যরা।
৩৫ মিনিট ধরে চলা সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। আরও বক্তব্য রাখেন- জাতীয় ফুটবল দলের সাবেক অধিনায়ক আমিনুল হক, উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ, বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল, দলের অধিনায়ক আফঈদা খন্দকার প্রান্তি, তারকা ফরোয়ার্ড ঋতুপর্ণা চাকমা ও কোচ পিটার বাটলার।

এর আগে রোববার সন্ধ্যায় মিয়ানমার থেকে রওনা দিয়ে থাইল্যান্ড হয়ে রাতে ঢাকায় পৌঁছান আফঈদা ও ঋতুপর্ণারা। সোমবার ভোরে ঋতুপর্ণা চাকমা ও মনিকা চাকমার ভুটানের লিগ খেলতে থিম্পু যাওয়ার কথা। এ কারণে তারা ঢাকায় থাকতে থাকতেই গভীর রাতে এ সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়েছে।


ইয়াঙ্গুনে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে বাহরাইন, মিয়ানমার ও তুর্কেমেনিস্তানকে হারিয়ে ‘সি’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে আগামী বছর অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিতব্য এশিয়ান কাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে।




Ads

বিএনপির পাল্টা শক্তি হতে তৎপর ইসলামি দলগুলো

বিএনপির পাল্টা শক্তি হতে তৎপর ইসলামি দলগুলো
ছবি সংগৃহীত।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বিএনপির বিপরীতে ইসলামপন্থী দলগুলোর মধ্যে একটা ‘সমঝোতায়’ যাওয়ার তৎপরতা চলছে। সব আসনে একক প্রার্থী দেওয়া এবং ভোটের প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিএনপির বিকল্প শক্তি হিসেবে দাঁড়ানোর লক্ষ্যে জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী আন্দোলনের পাশাপাশি আরও কিছু দল সক্রিয় রয়েছে।

তবে এই ‘সমঝোতা’ উদ্যোগকে এখনই জোট বলতে চাইছে না সংশ্লিষ্ট দলগুলো। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, এখনই জোট গঠনের কোনো ঘোষণা দেওয়া হবে না। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরে এটা একটা রূপ পেতে পারে।

এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) কতটা যুক্ত হবে, সেটা এখনো পরিষ্কার নয়। দলটির সঙ্গে সংস্কার–সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে একধরনের মতৈক্য আছে ইসলামী আন্দোলন ও জামায়াতের সঙ্গে। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মুখপাত্র গাজী আতাউর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, ‘এনসিপিও নতুন বাংলাদেশের প্রত্যাশা নিয়ে এগোচ্ছে। তাদের সঙ্গে আমাদের বোঝাপড়া আছে। নতুন করে ফ্যাসিস্ট না আসুক, সেটি তারাও চায়। তাদের সঙ্গে ভালো যোগাযোগ আছে। হয়তো সামনেও যোগাযোগ হতে পারে।’

rukmini-dev-1-20250703102341
 

রাজনীতি-সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলোর মতে, আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না, এটা ধরে নিয়েই ইসলামপন্থী ও মধ্যপন্থী দলগুলো বিএনপির সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নামতে চাচ্ছে।

সংবিধানসহ গুরুত্বপূর্ণ কিছু সংস্কার প্রশ্নেও এসব দলের অধিকাংশের অবস্থান কাছাকাছি। জামায়াত, এনসিপি, ইসলামী আন্দোলন ও খেলাফত মজলিসের দুই অংশসহ অনেকগুলো দল সংসদের প্রস্তাবিত উচ্চকক্ষে আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব পদ্ধতিতে নির্বাচনের পক্ষে। এর মধ্যে জামায়াত, ইসলামী আন্দোলনসহ কিছু কিছু দল উচ্চকক্ষের মতো নিম্নকক্ষেও আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব পদ্ধতিতে নির্বাচন চায়। সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানে নিয়োগের ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রীর একক ক্ষমতা কমাতে প্রস্তাবিত সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানের নিয়োগ কমিটি গঠনের প্রস্তাবে এবং রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের পদ্ধতি বদলাতেও তারা একমত। জামায়াত ও এনসিপি জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চায়।

 

অন্যদিকে বিএনপি এ প্রস্তাবগুলোর অনেকটির সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেছে। বিএনপি মনে করে, নিম্নকক্ষের প্রাপ্ত আসনের ভিত্তিতে উচ্চকক্ষের আসন বণ্টনই উপযুক্ত। সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতি জটিল। স্থানীয় সরকার নির্বাচন এখন সম্ভব নয়। পাশাপাশি সরকারপ্রধানের ক্ষমতা কমানো ও মেয়াদের বিষয়ে দলটি শর্ত দিয়েছে। তারা মনে করে সরকারপ্রধানের ক্ষমতা খর্ব হলে রাষ্ট্র পরিচালনায় সমস্যা হবে।

সংস্কার বিষয়ে বিএনপির সঙ্গে এই অবস্থানগত ব্যবধানও ইসলামপন্থী, এনসিপিসহ কিছু দলের মধ্যে পারস্পরিক বোঝাপড়ার ক্ষেত্র তৈরি করছে বলে মনে করা হচ্ছে।

সংস্কার বিষয়ে বিএনপির সঙ্গে এই অবস্থানগত ব্যবধানও ইসলামপন্থী, এনসিপিসহ কিছু দলের মধ্যে পারস্পরিক বোঝাপড়ার ক্ষেত্র তৈরি করছে বলে মনে করা হচ্ছে।

এর মধ্যে ইসলামী আন্দোলন সংস্কার, জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার ও সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতির (পিআর) নির্বাচনের দাবিতে গত শনিবার ঢাকায় যে মহাসমাবেশ করেছে তাতে জামায়াত ও এনসিপিসহ বিভিন্ন দলের নেতারা অংশ নেন। তবে বিএনপির কেউ ছিলেন না। তাঁদের আমন্ত্রণও জানানো হয়নি। ওই সমাবেশে অংশ নেওয়া দলগুলোর নির্বাচন ও সংস্কার—দুই বিষয়ে বিএনপির অবস্থানের বিপরীতে নিজেদের অবস্থান পরিষ্কার করছে। সমাবেশে ধর্মভিত্তিক কয়েকটি দলের নেতাদের বক্তব্যে নির্বাচনে জোটবদ্ধভাবে অংশ নেওয়ার কথা প্রকাশ পায়। এটাকে নির্বাচন সামনে রেখে ইসলামপন্থী দলগুলোর একমঞ্চে আসার প্রাক্‌-প্রস্তুতি হিসেবেও দেখা হচ্ছে।



দৈনিক সাম্পান

Latest News

ক্যাটাগরি